পেটের মেদ ঝরাতে উষ্ণ জলে লেবুর রস নয়, মিশিয়ে নিন হেঁশেলেরই এক উপকরণ

পেটের মেদ ঝরাতে উষ্ণ জলে লেবুর রস নয়, মিশিয়ে নিন হেঁশেলেরই এক উপকরণ

পেটের মেদ ঝরাতে উষ্ণ জলে লেবুর রস নয়, মিশিয়ে নিন হেঁশেলেরই এক উপকরণ
পেটের মেদ ঝরাতে উষ্ণ জলে লেবুর রস নয়, মিশিয়ে নিন হেঁশেলেরই এক উপকরণ

ফারহানা জেরিন: প্রায় সব রান্নাতেই মশলা হিসাবে হলুদের ব্যবহার রয়েছে। তবে এই মশলা যে মেদ ঝরাতেও খাওয়া যেতে পারে, তা হয়তো অনেকেই জানেন না।

সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা গরম জলে লেবুর রস এবং মধু মিশিয়ে খেয়ে থাকেন সারা বছর। কিন্তু তাতে পেটের ঝুলন্ত মেদের উপর কোনও প্রভাবই পড়ছে না। যদিও পুষ্টিবিদেরা বলেন, যে পানীয়ই খান না কেন, বিপাকহার উন্নত না হলে মেদের উপর কোনও প্রভাবই পড়ে না। তবে একটানা লেবুর রস এবং মধু মেশানো জল খেয়ে যদি শরীর অভ্যস্ত হয়ে পড়ে, সে ক্ষেত্রে নিয়মে বদল ঘটাতে মাঠে নামতে পারে হলুদ। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, প্রায় সব রান্নায় ব্যবহার করা এই মশলার অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট উপাদান, বিপাকহার উন্নত করতে সাহায্য করে। হলুদের মধ্যে থাকা কারকিউমিন হজমশক্তি উন্নত করতেও সাহায্য করে।

হলুদ জলে মিশিয়ে খেলে মেদের উপর কী ভাবে প্রভাব ফেলে?

১) শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বার করতে দারুণ ভাবে কাজ করে এই হলুদ মেশানো জল। শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বেরিয়ে গেলে বিপাকহার উন্নত হয়। তা ছাড়া, খাবার হজমে সাহায্যকারী উৎসেচকের ক্ষরণ বাড়িয়ে তোলে হলুদ-জল।

২) শরীরে মেদ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম একটি কারণ হল প্রদাহ। হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান। যা অগ্ন্যাশয় এবং পেশির কোষ থেকে প্রদাহ নাশ করতে সাহায্য করে।

৩) রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে সাহায্য করে হলুদ। রক্তে ইনসুলিনের ভারসাম্য ঠিক থাকলে শরীরে ফ্যাটের পরিমাণও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply